TECH_FREM | BANGLA TECH BLOG☑️

Tech_Frem IS BEST LEARNING ZONE

৫ টি হার্ডওয়্যার যন্ত্রের নাম

কম্পিউটারের কয়টি অংশ ও কি কিআমাদের জীবনে কম্পিউটার এর গুরুত্ব অনেক। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন, এই কম্পিউটারটি আসলে কীভাবে কাজ করে? কম্পিউটার একটি জটিল যন্ত্র যা বিভিন্ন হার্ডওয়ারের সমন্বয়ে গঠিত।

এই হার্ডওয়ারগুলো একে অপরের সাথে মিলে কাজ করে আমাদের নির্দেশ পালন করে। আজ আমরা জানবো এমনই ৫টি গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়ার সম্পর্কে।

.

নিচের টেবিলটিতে এই ৫টি হার্ডওয়ারের নাম, কাজ, এবং সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেওয়া হলঃ




হার্ডওয়ার

কাজ

বিবরণ

সিপিইউ (Central Processing Unit)

কম্পিউটারের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট

সিপিইউকে কম্পিউটারের মস্তিষ্ক বলা হয়। এটি প্রোগ্রামের নির্দেশাবলী পড়ে এবং সেগুলো কার্যকর করে।

র‍্যাম (Random Access Memory)

র্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমোরি

র‍্যাম কম্পিউটারের সাময়িক মেমোরি। এটি চলমান প্রোগ্রাম এবং ডাটা স্টোর করে। কম্পিউটার বন্ধ হয়ে গেলে র‍্যামের মেমোরি মুছে যায়।

হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ (HDD)

স্থায়ী ডাটা স্টোরেজ

হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ কম্পিউটারের স্থায়ী মেমোরি। এখানে আমরা ছবি, ভিডিও, ডকুমেন্ট ইত্যাদি স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করতে পারি।

মনিটর

দৃশ্যমান তথ্য প্রদর্শন

মনিটরটি একটি স্ক্রীন যা কম্পিউটারে চলমান প্রোগ্রাম এবং তথ্য দেখায়।

কীবোর্ড এবং মাউস



ইনপুট ডিভাইস

কীবোর্ড এবং মাউসের সাহায্যে আমরা কম্পিউটারকে নির্দেশ দিতে পারি। 



কম্পিউটারের ৫টি গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়্যার যন্ত্র

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটার একটি অপরিহার্য যন্ত্র। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন, এই কম্পিউটারটি আসলে কীভাবে কাজ করে? আজ আমরা জানবো কম্পিউটারের ৫টি গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়্যার যন্ত্র সম্পর্কে।

১. সিপিইউ (Central Processing Unit)ঃ

  • সিপিইউকে কম্পিউটারের মস্তিষ্ক বলা হয়।

  • এটি প্রোগ্রামের নির্দেশাবলী পড়ে এবং সেগুলো কার্যকর করে।

  • সহজ কথায় বলতে গেলে, সিপিইউ কম্পিউটারের সকল কাজ নিয়ন্ত্রণ করে।

সিপিইউ (Central Processing Unit): কম্পিউটারের মস্তিষ্কের গভীর বিশ্লেষণ

কম্পিউটারের জগতে সিপিইউ (Central Processing Unit) -এর ভূমিকা অপরিসীম। একে কম্পিউটারের মস্তিষ্ক বলা হয় কারণ এটিই কম্পিউটারের সকল কাজ নিয়ন্ত্রণ করে। প্রোগ্রামের নির্দেশাবলী পড়ে এবং সেগুলো কার্যকর করে, সিপিইউ আমাদের কম্পিউটারকে জীবন্ত করে তোলে।

কীভাবে কাজ করে সিপিইউ?

সিপিইউ তিনটি প্রধান অংশ নিয়ে গঠিতঃ

  • কন্ট্রোল ইউনিট (Control Unit): এটি সিপিইউ-এর মাস্ট্রো। কন্ট্রোল ইউনিট প্রোগ্রামের নির্দেশাবলী পড়ে এবং সেগুলো কীভাবে কার্যকর করতে হবে তা নির্ধারণ করে।

  • অ্যারিথমেটিক অ্যান্ড লজিক্যাল ইউনিট (ALU): এটি সিপিইউ-এর গণিতবিদ এবং যুক্তিবিদ। ALU যোগ, বি減, গুণ, ভাগ, এবং তুলনা ইত্যাদি গাণিতিক এবং যুক্তিগত ক্রিয়াকলাপ সম্পাদন করে।

  • রেজিস্টার: রেজিস্টার হলো সিপিইউ-এর দ্রুত মেমোরি। ALU-এর প্রয়োজনীয় তথ্য রেজিস্টারে স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা হয়।


কাজের ধরণঃ

  • প্রোগ্রাম নির্বাহঃ সিপিইউ প্রোগ্রামের নির্দেশাবলী ক্রম অনুসারে পড়ে এবং সেগুলো কার্যকর করে।

  • গাণিতিক এবং যুক্তিগত ক্রিয়াকলাপঃ ALU ব্যবহার করে সিপিইউ যোগ,বিয়োগ, গুণ, ভাগ, এবং তুলনা ইত্যাদি গাণিতিক এবং যুক্তিগত ক্রিয়াকলাপ সম্পাদন করে।

  • ইনপুট এবং আউটপুট নিয়ন্ত্রণঃ সিপিইউ ইনপুট ডিভাইস (যেমন: কীবোর্ড, মাউস) থেকে তথ্য গ্রহণ করে এবং আউটপুট ডিভাইস (যেমন: মনিটর, প্রিন্টার) -এ তথ্য প্রেরণ করে।

  • অন্যান্য হার্ডওয়্যার নিয়ন্ত্রণঃ সিপিইউ মাদারবোর্ড, মেমোরি, হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ, এবং অন্যান্য হার্ডওয়্যার নিয়ন্ত্রণ করে।

সিপিইউ-এর গুরুত্বঃ

  • সিপিইউ কম্পিউটারের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট।

  • এটি ছাড়া কম্পিউটার কোনো কাজই করতে পারে না।

  • সিপিইউ-এর গতি এবং ক্ষমতা কম্পিউটারের পারফরম্যান্স নির্ধারণ করে।

  • উচ্চ গতির এবং উন্নত বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন সিপিইউ ব্যবহার করে কম্পিউটারের পারফরম্যান্স বৃদ্ধি করা সম্ভব।

২. র‍্যাম (Random Access Memory):

  • র‍্যাম কম্পিউটারের সাময়িক মেমোরি।

  • এটি চলমান প্রোগ্রাম এবং ডাটা স্টোর করে।

  • কম্পিউটার বন্ধ হয়ে গেলে র‍্যামের মেমোরি মুছে যায়।

কম্পিউটারের জগতে র‍্যাম (Random Access Memory) -এর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি কম্পিউটারের সাময়িক মেমোরি হিসেবে পরিচিত যা চলমান প্রোগ্রাম এবং ডাটা স্টোর করে।

কীভাবে কাজ করে র‍্যাম?

র‍্যাম ছোট ছোট মেমোরি সেল নিয়ে গঠিত। প্রতিটি মেমোরি সেল একটি নির্দিষ্ট ঠিকানা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। প্রসেসর (CPU) যখন কোনো প্রোগ্রাম বা ডাটা অ্যাক্সেস করতে চায়, তখন এটি র‍্যামের ঠিকানা ব্যবহার করে সেই ডেটা খুঁজে বের করে।

র‍্যাম-এর কাজের ধরণঃ

  • চলমান প্রোগ্রাম স্টোর করা: যখন আমরা কোনো প্রোগ্রাম চালু করি, তখন প্রোগ্রামের কোড এবং ডেটা র‍্যাম-এ লোড করা হয়। প্রসেসর র‍্যাম-এর ডেটা অ্যাক্সেস করে প্রোগ্রামটি নির্বাহ করে।

  • ডেটা স্টোর করা: আমরা যখন কোনো ডকুমেন্ট সম্পাদনা করি, ইন্টারনেট ব্রাউজ করি, অথবা গেম খেলি, তখন সেই ডেটা র‍্যাম-এ স্টোর করা হয়।

  • মাল্টিটাস্কিং: র‍্যাম ব্যবহার করে আমরা একাধিক প্রোগ্রাম একই সাথে চালাতে পারি। প্রতিটি প্রোগ্রামের জন্য র‍্যাম-এ আলাদা আলাদা স্থান বরাদ্দ করা হয়।

র‍্যাম-এর গুরুত্বঃ

  • র‍্যাম কম্পিউটারের দ্রুততম মেমোরি।

  • র‍্যাম-এর ক্ষমতা কম্পিউটারের মাল্টিটাস্কিং ক্ষমতা নির্ধারণ করে।

  • উচ্চ ক্ষমতার র‍্যাম ব্যবহার করে কম্পিউটারের পারফরম্যান্স বৃদ্ধি করা সম্ভব।

  • র‍্যাম-এর ত্রুটি কম্পিউটারের ক্র্যাশ এবং ডেটা হারানোর কারণ হতে পারে।

কম্পিউটার বন্ধ করলে র‍্যাম-এর ডেটা মুছে যায় কেন?

র‍্যাম একটি ভোলাটাইল মেমোরি। এর মানে হলো, বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলে র‍্যাম-এর ডেটা মুছে যায়। কারণ র‍্যাম-এর মেমোরি সেলগুলোতে ডেটা ধরে রাখার জন্য বিদ্যুৎ প্রয়োজন।

৩. হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ (HDD):

  • হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ কম্পিউটারের স্থায়ী মেমোরি।

  • এখানে আমরা ছবি, ভিডিও, ডকুমেন্ট ইত্যাদি স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করতে পারি।

কম্পিউটারের জগতে হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ (HDD) -এর ভূমিকা অপরিসীম। এটি কম্পিউটারের স্থায়ী মেমোরি হিসেবে পরিচিত যেখানে আমরা ছবি, ভিডিও, ডকুমেন্ট, সফটওয়্যার এবং অন্যান্য ডেটা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করতে পারি।

কীভাবে কাজ করে HDD?

HDD একটি ঘূর্ণায়মান চৌম্বক প্লেট (Platter) ব্যবহার করে ডেটা স্টোর করে। প্লেটারে ডেটা ছোট ছোট চৌম্বকীয় অংশে বিভক্ত করা থাকে। প্লেটারের উপরে একটি রিড/রাইট হেড থাকে যা ডেটা পড়তে এবং লিখতে ব্যবহৃত হয়।

HDD-এর কাজের ধরণঃ

  • ডেটা স্টোরেজঃ HDD-তে আমরা বিভিন্ন ধরণের ডেটা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করতে পারি। যেমনঃ ছবি, ভিডিও, ডকুমেন্ট, সঙ্গীত, সফটওয়্যার ইত্যাদি।

  • ডেটা অ্যাক্সেসঃ যখন আমরা কোনো ডেটা অ্যাক্সেস করতে চাই, তখন HDD-র রিড/রাইট হেড ডেটাটি প্লেটার থেকে পড়ে এবং আমাদের কাছে উপস্থাপন করে।

  • ডেটা ব্যাকআপঃ HDD ব্যবহার করে আমরা গুরুত্বপূর্ণ ডেটার ব্যাকআপ নিতে পারি।

HDD-এর গুরুত্বঃ

  • HDD কম্পিউটারের স্থায়ী মেমোরি।

  • এখানে আমরা প্রচুর পরিমাণে ডেটা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করতে পারি।

  • HDD তুলনামূলকভাবে কম খরচে পাওয়া যায়।

  • HDD ডেটা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে, তাই বিদ্যুৎ চলে গেলেও ডেটা হারিয়ে যায় না।



HDD-এর সীমাবদ্ধতাঃ

  • HDD-এর গতি SSD-এর তুলনায় কম।

  • HDD-এর চলমান অংশ থাকায় এটি কম্পনের প্রতি সংবেদনশীল এবং ভেঙে যেতে পারে।

  • HDD-এর আকার তুলনামূলকভাবে বড় হয়।:

৪. মনিটরঃ

  • মনিটরটি একটি স্ক্রীন যা কম্পিউটারে চলমান প্রোগ্রাম এবং তথ্য দেখায়।

  • আধুনিক মনিটরগুলো সাধারণত LCD বা LED প্রযুক্তি ব্যবহার করে।

মনিটর: কম্পিউটারের দৃশ্যমান জগত

কম্পিউটারের জগতে মনিটরের ভূমিকা অপরিসীম। এটি একটি স্ক্রীন যা কম্পিউটারে চলমান প্রোগ্রাম, ডেটা, এবং তথ্য দেখায়।

কীভাবে কাজ করে মনিটর?

আধুনিক মনিটরগুলো সাধারণত LCD (Liquid Crystal Display) বা LED (Light Emitting Diode) প্রযুক্তি ব্যবহার করে কাজ করে।

  • LCD মনিটরঃ LCD মনিটরগুলোতে ছোট ছোট তরল স্ফটিকের কোষ থাকে। বিদ্যুৎ প্রবাহের মাধ্যমে এই কোষগুলোর অবস্থা পরিবর্তন করা হয়, যার ফলে বিভিন্ন রঙের আলো তৈরি হয়।

  • LED মনিটরঃ LED মনিটরগুলোতে ছোট ছোট LED লাইট থাকে। প্রতিটি LED লাইট একটি নির্দিষ্ট পিক্সেল (Pixel) প্রদর্শন করে।

মনিটরের ধরণঃ

  • CRT (Cathode Ray Tube) মনিটর: CRT মনিটরগুলো পুরোনো প্রযুক্তি ব্যবহার করে এবং এগুলো বেশ ভারী ও বড় আকারের হয়।

  • LCD মনিটর: LCD মনিটরগুলো পাতলা, হালকা এবং এনার্জি-সাশ্রয়ী।

  • LED মনিটর: LED মনিটরগুলো LCD মনিটরের চেয়ে উজ্জ্বল, পাতলা এবং এনার্জি-সাশ্রয়ী।

মনিটরের বৈশিষ্ট্যঃ

  • স্ক্রিন আকারঃ মনিটরের স্ক্রিন আকার বিভিন্ন হতে পারে। সাধারণত 15 ইঞ্চি থেকে 32 ইঞ্চি পর্যন্ত স্ক্রিন আকারের মনিটর পাওয়া যায়।

  • রেজোলিউশনঃ রেজোলিউশন হলো মনিটরের স্ক্রিনে প্রদর্শিত পিক্সেলের সংখ্যা। উচ্চ রেজোলিউশনের মনিটরগুলোতে ছবি এবং তথ্য আরও স্পষ্টভাবে দেখা যায়।

  • রিফ্রেশ রেটঃ রিফ্রেশ রেট হলো প্রতি সেকেন্ডে মনিটরের স্ক্রিন কতবার রিফ্রেশ হয়। উচ্চ রিফ্রেশ রেটের মনিটরগুলোতে চলমান ছবি আরও মসৃণভাবে দেখা যায়।

  • প্রতিক্রিয়া সময়ঃ প্রতিক্রিয়া সময় হলো একটি পিক্সেলের রঙ পরিবর্তন করতে কত সময় লাগে। কম প্রতিক্রিয়া সময়ের মনিটরগুলো গেমিং এবং ভিডিও দেখার জন্য ভালো।

মনিটর নির্বাচনঃ

মনিটর কেনার সময় আপনার প্রয়োজন এবং বাজেট বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি একজন গেমার হন, তাহলে আপনার একটি উচ্চ রিফ্রেশ রেট এবং কম প্রতিক্রিয়া সময়ের মনিটর প্রয়োজন হবে। আপনি যদি একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হন, তাহলে আপনার একটি উচ্চ রেজোলিউশনের মনিটর প্রয়োজন হবে।

৫. কীবোর্ড এবং মাউসঃ

  • কীবোর্ড এবং মাউসের সাহায্যে আমরা কম্পিউটারকে নির্দেশ দিতে পারি।

  • কীবোর্ড ব্যবহার করে আমরা টাইপ করতে পারি এবং মাউস ব্যবহার করে আমরা কার্সর নিয়ন্ত্রণ করতে পারি।

সাধারণ প্রশ্ন (FAQ)

১. কম্পিউটারে কি শুধু এই ৫টি হার্ডওয়ার থাকে?

না, এই ৫টি হার্ডওয়ার ছাড়াও কম্পিউটারে আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়ার থাকে। যেমন: মাদারবোর্ড, গ্রাফিক্স কার্ড, পাওয়ার সাপ্লাই ইত্যাদি।

২. কোন হার্ডওয়ারটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ?

সবগুলো হার্ডওয়ারই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এরা একে অপরের সাথে মিলে কাজ করে। তবে সিপিইউকে সাধারণত কম্পিউটারের গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়ার হিসেবে বিবেচনা করা হয়।


উপসংহার (Conclusion)

কম্পিউটারের হার্ডওয়ার বিভিন্ন ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশের সমন্বয়ে গঠিত যা একে অপরের সাথে মিলে কাজ করে আমাদের কাজে সহায়তা করে। এই টি থেকে আপনি কম্পিউটারের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়ার সম্পর্কে জানতে পারলেন। আপনি যদি আরও ডিটেইল [বিস্তার bistar] জানতে চান, তাহলে নিবন্ধটিতে দেওয়া তথ্য অনুসরণ করুন অথবা কোনো কম্পিউটার বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টেকফ্রেম এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন । প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় ।

comment url